আনডিসেন্ডেড টেস্টিস কে আমরা সাধারণত ২ ভাগে ভাগ করি-
১। ইংগুইনাল বা এক্সট্রা এবডোমিনাল (টেস্টিস পেটের বাইরে থাকে কিন্তু অন্ডথলিতে অনুপস্থিত থাকে)। বেশির ভাগ বাচ্চার ই এই ধরেনের আন্অডিসেন্ডেড টেস্টিস হয়। সময় ডাক্তার হাত দিয়ে বাচ্চার কুচকি তে টেস্টিস এর উপস্থিতি বুঝতে পারেন। যদি হাত দিয়ে বোঝা না যায় তাহলে আলট্রাসনোগ্রাম করে টেস্টিস এর অবস্থান জানা যায়। এক্ষেত্রে পেটের বাইরে থেকেই অপারেশন করতে হয়, ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারী করার সুযোগ নাই।

২। ইন্ট্রা এবডোমিনাল (টেস্টিস পেটের ভিতরে থাকে)। কিছু বাচ্চাদের টেস্টিস পেটের ভিতরে থেকে যায়। সেক্ষেত্রে হাত দিয়ে বা আল্ট্রাসনোগ্রাম করে টেস্টিস এর অবস্থান বোঝা যায় না। এক্ষেত্রে অবশ্যই ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারী করতে হবে, বাইরে থেকে অপারেশন করার সুযোগ নাই। অনেকেই ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারীর আগে এম আর আই করতে চান, কিন্তু এতে বাড়তি কোন সুবিধা পাওয়া যায় না।